বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
নরসিংদীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা: ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইনে দুই প্রতিষ্ঠানের মালিককে জরিমানা এনসিপির পক্ষে নরসিংদীতে এড. শিরিন আক্তার শেলি এর গণসংযোগ হাই কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে চট্টগ্রাম এয়ার পোর্ট ভিআইপি রোডে চলছে অবৈধ ব্যাটারী চালিত টমটম “মানছে না ট্রাফিক আইন” সৎ মা-ভাইদের হামলায় বাবার বাড়ি থেকে বিতাড়িত অসহায় মেয়ে ও তার মা.. জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ঘুরছে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ মা হারা, এতিম অসহায় মেধাবী শিক্ষার্থী মতিউরের স্বপ্ন– ডাক্তার হতে চাই দেবিদ্বারে ঈদের ছুটিতে ও থেমে নেই পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম হিন্দু-মুসলিম কোনো ভেদাভেদ নেই, আমরা সবাই বাংলাদেশি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তারাবাড়িয়া ও বিলমহিষা গ্রামবাসীর উদ্যোগে আধুনিক সভ্যতার আড়ালে হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যকে লাঠি বাড়ি খেলা অনুষ্ঠিত অটো থেকে নামিয়ে জিম্মি, ৫০ হাজার টাকা ও মোবাইল ছিনতাই—জলঢাকায় শামীম ইসলামের অভিযোগে চাঞ্চল্য
জেলা-উপজেলা থেকে বরিশাল শেবাচিমে রোগী পাঠানো নিষেধ!

জেলা-উপজেলা থেকে বরিশাল শেবাচিমে রোগী পাঠানো নিষেধ!

নিজস্ব প্রতিবেদক: বরিশাল বিভাগের জেলা সদরে অবস্থিত জেনারেল হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো থেকে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগী পাঠাতে নিষেধ করা হয়েছে। করোনা রোগীদের সেবা নিশ্চিত করা এবং করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (০৮ জুলাই) রাতে এসংক্রান্ত ওই আদেশটি জারি করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় থেকে আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক বাসুদেব কুমার দাস।

তিনি জানান, করোনা সংক্রমণ বরিশালজুড়ে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার মধ্যে বরিশাল নগরীতে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সব দিক বিবেচনায় নিয়ে সাধারণ রোগী যারা রয়েছেন। যেমন- সাধারণ জখমি, সর্দি বা কাশির রোগী। যাদের ভালো চিকিৎসা জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে সম্ভব। সেইসব রোগী বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আসতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, এমনিতেই শেবাচিম হাসপাতালের আন্তবিভাগের প্রতিদিন দেড় থেকে দুই হাজার রোগী ভর্তি থাকে। এ ছাড়া বহির্বিভাগে রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। এর মধ্যে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই রোগীদের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাওয়ায় সামাল দিতে চিকিৎসকদের হিমশিম খেতে হয়। যেসব রোগীদের চিকিৎসা জেলা বা উপজেলা হাসপাতালে সম্ভব তারাও ভিড় করছে এই হাসপাতালে। এ ছাড়া শেবাচিম হাসপাতালেই একমাত্র করোনা ডেডিকেটেড ইউনিট রয়েছে। এখান থেকেও করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে যায়। সব দিক বিবেচেনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে গুরুতর অসুস্থ কিংবা যেসব রোগীর জেলা-উপজেলায় চিকিৎসা সম্ভব নয়, সেসব রোগীর ক্ষেত্রে এই আদেশ কার্যকর হবে না। তাদের শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো যাবে। ইতিমধ্যে আদেশ সংবলিত চিঠি বিভাগের সব জেলা সিভিল সার্জন, সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতাল এবং উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com